বাংলাদেশের মধ্যে ঝালকাঠী জেলা আয়তনে ছোট হলেও অবস্থানগত কারণে রং রুপ আর সৌন্দর্যে অন্যান্যসাধারন জেলা হিসেবে বিবেচিত। উন্নয়নের ধারাবাহিকতার সাথে সাথে দিনবদলের পরিবর্তনের হাওয়ায় এ জেলা ক্রমঅগ্রসরমান। এ জেলার বেশ কিছু উন্নয়ন কর্মকান্ডের মধ্যে ঝালকাঠী পৌর মিনি পার্ক অন্যতম । ঝালকাঠী সদর চৌমাথা থেকে পূর্ব দিকে সুগন্ধা নদীর তীরে পুরতন কলেজ সংলগ্ন খেয়াঘাটে এটি অবস্থিত। ঝালকাঠীবাসীসহ সকল ভ্রমণপিয়াসু মানুষের কাছে এটি একটি পরিচিত স্থান। আধুনিক নগরকেন্দ্রিক ব্যস্ততার মাঝে খানিকটা মুক্তি ও আনন্দময় অবসরযাপনের একটি জনপ্রিয় স্থান।শহরের যে কোন জায়গা থেকে স্বল্প খরচে এ পার্কে যাতায়াত করা সম্ভব। সুগন্ধা নদীর কোল ঘেষে নির্মল পরিবেশে একসাথে নদী ও আকাশের গভীর মেলবন্ধণ যেন এখানকার চিরায়ত দৃশ্য। এখানে পড়ন্ত বিকেলে শহরের কোলাহল ভুলে সব বয়সের মানুষের সমাগম ঘটে ।মিনি পার্ক স্থাপনের পূর্বে এখানে পথকলি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও একতা যুব ক্লাব ও পাঠাগার নামে দুটি প্রতিষ্ঠান ছিল। সুগন্ধা নদীর মৃদু ভাঙনের কবলে পড়লে তা অন্যত্র স্থানান্তর করা হয়।উক্ত পার্কের নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১১ সালের মাঝামাঝিতে। প্রাথমিকভাবে সীমিত আকারে এর কাজ শুরু হলেও পরবতীতে জনপ্রিয়তা ও গ্রহনযোগ্যতা বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০১২/১৩ সালে এর সম্প্রসারনমুলক কাজের সমাপ্তি হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস